আয়ারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করুন বাংলাদেশ থেকে

আয়ারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা

বাংলাদেশে ‘স্টিকার ভিসা’ই একমাত্র ভিসা কনসালটিং প্রতিষ্ঠান যারা আয়ারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা’র ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে থাকে। এছাড়াও বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভারতে অবস্থিত আইরিশ দূতাবাসে ভিসা ফাইল জমা দেওয়ার সার্ভিস একমাত্র স্টিকার ভিসার কাছেই পাচ্ছেন। এর পাশাপাশি, প্রায় সবগুলো আইরিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্বিত পার্টনার হিসেবে স্টিকার ভিসা সাফল্যের সাথে বাংলাদেশের স্টুডেন্টদের সেবা দিয়ে আসছে।

আপনি কোন প্রোগ্রামে যেতে ইচ্ছুক?

মাস্টার্স  নাকি  ব্যাচেলরস

 

কেন আপনি আয়ারল্যান্ডকে বেছে নিবেন ?

মানসম্মত শিক্ষা ব্যাবস্থাঃ উচ্চমানের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং বিশ্ব সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যে আয়ারল্যান্ড সুপরিচিত। বিশ্বের সেরা সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান আয়ারল্যান্ডেই রয়েছে।  

ইংরেজিতে শেখানো প্রোগ্রামঃ আয়ারল্যান্ড এর প্রোগ্রামগুলি ইংরেজিতে শেখানো হয় যা বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশ এর শিক্ষার্থীদের একাডেমিক সফলতা পেতে সাহায্য করে। 

ইনোভেশন এবং রিসার্চঃ টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজ্ঞান এবং ব্যবসা ইত্যাদি সকল ফিল্ডের হাব হিসাবে আয়ারল্যান্ড প্রতিষ্ঠিত। এখানে আপনি এডভান্সড রিসার্চ এর সুবিধার পাশাপাশি এক্সপার্ট দের সাথে মিলে কাজ শেখার সুযোগ পাবেন।

পড়াশোনা শেষে কাজ করার সুযোগঃ আপনার পড়াশোনা শেষ হওয়ার পরে “স্টে ব্যাক অপশন” এর সুবিধা নিতে পারেন, যা আপনাকে ২৪ মাস পর্যন্ত সময় দিবে আয়ারল্যান্ড এ কাজ খুজে নেওয়ার অথবা ব্যাবসা শুরু করার জন্যে।

নিরাপদ এবং সুরক্ষিত পরিবেশঃ আয়ারল্যান্ড বিশ্বের সবথেকে নিরাপদ দেশগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে পরিচিত যা  শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা এবং ক্যারিয়ার গড়ে তোলার জন্যে আকর্ষনীয় পরিবেশ তৈরি করে। 

শক্তিশালী ইন্ডাস্ট্রি কানেকশনঃ অনেক আইরিশ বিশ্ববিদ্যালয় আয়ারল্যান্ডের বড় বড় ইন্ডাস্ট্রি এর সাথে সরাসরি সংযুক্ত যা ইন্টার্নশিপ এবং নেটওয়ার্কিং সুযোগ প্রদান করে আপনার ক্যারিয়ার সুন্দরভাবে শুরু করতে সাহায্য করে। 

 

আমাদের সার্ভিস সমূহ

১. অ্যাসেসমেন্ট ও অ্যাডমিশন

ভর্তি হবার ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে বিবেচনা করতে হবে যে, কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বিষয়ে এবং সর্বোপরি ভিসার জন্য আপনি আবেদন করার জন্য উপযুক্ত কিনা। এক্ষেত্রে আমাদের একটি এসেসমেন্ট সার্ভিস আছে- যেখানে আমরা আপনার পড়াশুনার পটভূমি, আর্থিক সামর্থ্য, পরিবারের তথ্য, পূর্বের ইমিগ্রেশন এর তথ্য, কাজের তথ্য সহ আরো কিছু তথ্য জেনে আপনাকে বলতে পারব যে, আপনি ভর্তি ও ভিসা আবেদনের জন্য উপযুক্ত কিনা।

আপনার  এসেসমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হবার পর আপনি ভর্তির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন। স্টুডেন্টরা প্রায়ই বুঝতে পারে না যে কোন্ বিষয় এবং কোন্ বিশ্ববিদ্যালয় তাদের জন্য সবচেয়ে উপযোগ্য হবে। অনেক সময় স্টুডেন্টরা কিভাবে সিভি লিখতে হবে, কিভাবে ভর্তির আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে অথবা কিভাবে একটি সুন্দর এসওপি লিখতে হবে- সেটা সম্পর্কে জানতে চায়। আমরা আপনাকে সকল নির্দেশনা দিব এবং শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনার পাশেই থাকবো।

২. ভিসা কনসাল্টেশন

সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার মাঝে এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। ভিসা আবেদনটি বাতিল হবার যাতে কোনো সম্ভাবনা না থাকে যেভাবেই আমরা আপনার ভিসা ফাইলটি প্রস্তুত করে দিব। যেহেতু আমাদের রয়েছে দীর্ঘ সময়ের ভিসার জন্য ফাইল প্রসেসিং এর মুল্যাবান অভিজ্ঞতা, সেহেতু আমরা জানি কিভাবে পরিপূর্ণভাবে একটি ফাইল রেডি করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো যে, আমরা কোনো রকম ভিসা প্রাপ্তির গ্যারান্টি দেই না।

৩. ভিসা ডকুমেন্টেশন

এক্ষেত্রে স্টুডেন্টদেরকে আমরা শুধু কনসালটেশন সার্ভিসই দেই না, বরং তাদের জন্য সম্পূর্ণ প্রোফাইলটি প্রস্তুত করে দেই। আমরা মূলত Cover Letter, Sponsorship Letter সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ লেটার সমূহের উপর গুরুত্ব দেই। এছাড়াও ভিসার জন্য আপনার যে সকল কাগজপত্র দরকার হবে তার একটি সুনির্দিষ্ট কাস্টমাইজড চেকলিস্ট আপনাকে প্রদান করা হবে।

৪. ভারতে ভিসা সাবমিশন সাপোর্ট

আমাদের লজিস্টিক চেইনের মাধ্যমে সকল ভিসার আবেদন আমরা নিউ দিল্লি তে অবস্থিত আয়ারল্যান্ডের দূতাবাসের মাধ্যমে প্রসেস করি। বাংলাদেশে একমাত্র আমরাই সরাসরি আইরিশ দূতাবাসে ফাইল সাবমিশন করি।

 

আরও বিস্তারিত জানার জন্য অথবা যেকোন সমস্যার সমাধানে ০১৯৫৩৩২২৩৭১ বা ০১৯৫৩৩২২৩৭০ নাম্বারে যোগাযোগ করুন অথবা অ্যাপয়েন্টমেন্টসহ আমাদের ঢাকার মিরপুর ডিওএইচএস অফিসে যোগাযোগ করুন।  

আয়ারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা