রোমানিয়া ভিসা
রোমানিয়ার কোন দূতাবাস বাংলাদেশে না হওয়া সত্ত্বেও স্টিকার ভিসা টিম বাংলাদেশ থেকেই এখন রোমানিয়ার ভিসার সম্পূর্ন সাপোর্ট দিচ্ছে। বর্তমানে সকল বাংলাদেশী নাগরিকদের নিউ দিল্লিতে অবস্থিত রোমানিয়ান দূতাবাস থেকে এই ভিসা প্রক্রিয়া সম্পাদন করতে হয়।
আপনি শুধুমাত্র আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং পাসপোর্ট আমাদের ঢাকার মিরপুর ডিওএইচএস অফিসে জমা দিবেন। আমরাই আপনার পরবর্তী প্রসেস করে দিব।
এছাড়াও আমাদের সাথে রেজিষ্টার্ড হওয়ার পর আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং ভিসা সংক্রান্ত অন্যান্য গাইডলাইন আমরা দিব।
রোমানিয়া ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া
রোমানিয়া ভিসার জন্য সকল বাংলাদেশীকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ একটি আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। ভিসা আবেদনের হার্ডকপি ভারতের নিউ দিল্লিতে অবস্থিত রোমানিয়া দূতাবাসে পাঠানো হবে। আমাদের টিম আপনাকে বাংলাদেশ থেকে ভিসা প্রসেস করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল সহায়তা প্রদান করবে। বিস্তারিত তথ্য এবং আপডেট করা ভিসা ফর্মের জন্য অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
রোমানিয়া ভিসার ধরণ
১. বিজনেস ভিসা
২. ট্যুরিস্ট ভিসা
৩. এমপ্লয়মেন্ট ভিসা
৪. ট্রান্সপোর্ট/সিমেন ভিসা
৫. ফ্যামিলি ভিসা
৬. স্পোর্টস ভিসা
৭. মিশন ভিসা ইত্যাদি
বিস্তারিত চেকলিস্ট সহ শর্ট স্টে এবং লং স্টে উভয়ের সমস্ত ভিসা ক্যাটাগরি জানতে এখানে ক্লিক করুন।
রোমানিয়ান ভিসার জন্য সাধারণ ডকুমেন্টস
১. অরিজিনাল পাসপোর্ট।
২. দুইটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
৩. অনলাইন ভিসা আবেদন ফর্ম, ক্যাপিটাল লেটারে টাইপ করা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করে সম্পূর্ণরূপে পূরণ করা।
৪. আবেদনকারীর কাছ থেকে কভারিং লেটার যেখানে নাম, পদবী, পাসপোর্ট নম্বর, উদ্দেশ্য এবং ট্রিপের সম্পূর্ণ খরচের জন্য কে দায়ী থাকবে ইত্যাদি উল্লেখ থাকবে। লেটারটি যথাযথভাবে স্বাক্ষর করতে হবে এবং সম্বোধন করতে হবে – দ্য ভিসা অফিসার, রোমানিয়ার দূতাবাস, নিউ দিল্লি, ভারত।
৫. রোমানিয়ান হোস্ট/আমন্ত্রণকারী কোম্পানির কাছ থেকে ইনভাইটেশন লেটার যেখানে তার সাথে যোগাযোগের বিশদ বিবরণ এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্য, থাকার সময়কাল এবং আপনার থাকার সময় আপনার বাসস্থান এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচের জন্য দায়বদ্ধতা প্রদর্শন করে (যদি রোমানিয়ান কোম্পানি দ্বারা স্পনসর করা হয়)। ইনভাইটেশন লেটারটি অবশ্যই ইমিগ্রেশনের জন্য মহাপরিদর্শক দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে – রোমানিয়ার অভ্যন্তরীণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
৬. আবেদনকারীর কোম্পানির কাছ থেকে ফরোয়ার্ডিং চিঠি/NOC যেখানে আবেদনকারীর বিশদ বিবরণ এবং কোম্পানিতে অবস্থান, উদ্দেশ্য, সফরের সময়কাল ইত্যাদি উল্লেখ করা থাকবে। এছাড়াও, কোম্পানী যদি খরচ বহন করে তা উল্লেখ করতে হবে।
৭. ট্রেড লাইসেন্স: এটি অবশ্যই ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হবে এবং যথাযথভাবে নোটারাইজড হতে হবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
৮. এয়ারলাইন টিকেট (প্রবেশ ও প্রস্থানের তারিখসহ) এবং হোটেল রিজার্ভেশন।
৯. আবেদনকারী এবং কোম্পানির বিগত ৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট।
১০. আপনার নিয়োগকর্তার থেকে ৬ মাসের বেতন বিবরণী বা পে স্লিপ।
১১. ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন সার্টিফিকেট।
১২. মেডিক্যাল ইন্স্যুরেন্স।
১৩. ম্যারেজ সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
১৪. সন্তানদের বার্থ সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
১৫. পূর্ববর্তী ভিসা রিফিউজাল।
সমস্ত ডকুমেন্টস শুধুমাত্র ইংরেজিতে হবে। যদি কোন ডকুমেন্টস বাংলায় হয়ে থাকে তাহলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে নোটারাইজ করতে হবে।
ভিসা ফর্ম পূরণ করা বা যেকোনো ডকুমেন্টস প্রস্তুত করার জন্য আপনি আমাদের বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে কাস্টমাইজড অ্যাড অন সেবা নিতে পারেন।
রোমানিয়ান স্টুডেন্ট ভিসা
রোমানিয়ান স্টুডেন্ট ভিসা এখন খুব সহজেই বাংলাদেশ থেকে প্রসেস করা যাবে। আপনি যদি ইতিমধ্যেই আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে থাকেন এবং ভিসা প্রক্রিয়াকরণের চূড়ান্ত পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত থাকেন, তাহলে আমরা আপনাকে সহায়তা করতে প্রস্তুত আছি।
ভিসা ফি এবং চার্জ
আমাদের চার্জ রেগুলার চেঞ্জ এবং আপডেট করা হয়। আপনি কোন ক্যাটাগরিতে যাবেন তা আমাদের জানালে সেই সময়ের প্রযোজ্য চার্জ আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।
ভিসা প্রসেসিং সময়
ভিসা প্রসেসিং সময় সাধারণত ভিসা বিভাগ এবং আবেদনকারীর প্রোফাইলের উপর নির্ভর করে। সাধারণত ২-৪ সপ্তাহ সময় প্রয়োজন হয়।
আরও বিস্তারিত জানার জন্য অথবা যেকোন সমস্যার সমাধানে ০১৮৪১১২০১০০ বা ০১৮৪১১২০১৫৫ নাম্বারে যোগাযোগ করুন অথবা অ্যাপয়েন্টমেন্টসহ আমাদের ঢাকার মিরপুর অফিসে যোগাযোগ করুন।
রোমানিয়ান ভিসা প্রসেসিং করুন বাংলাদেশ থেকে